কিভাবে ভাল প্রেজেন্টেশান দিবেন?

শিক্ষাজীবন থেকে শুরু করে পেশাজীবন – সবখানেই কমবেশি প্রেজেন্টেশান দিতে হয়। অন্য সব দক্ষতার মতো ভালো প্রেজেন্টেশান দেবার দক্ষতা অর্জন করতে সময় লাগে, একদিনে সেটা হয় না। এর জন্য নিয়মিত চর্চার দরকার পড়ে।

ভালো প্রেজেন্টেশান দেবার কৌশল রপ্ত করতে পারলে জীবনের বিভিন্ন ক্ষেত্রে পথচলা অনেক সহজ হয়ে যাবে, আসবে সাফল্য।

কিন্তু কথা বলার সময় কীভাবে পরিস্থিতি সামাল দিতে হয় তা অনেকেই জানে না।

জানে না কীভাবে অডিয়েন্সের সামনে গিয়ে ভালো ইম্প্রেশন সৃষ্টি করতে হবে।

প্রেজেন্টেশনের উদ্দেশ্য ইনফর্ম করা না বরং ইমপ্রেস করা।

উইলিয়াম রুশনের

তাই প্রেজেন্টেশান দেওয়ার সময় বেসিক কিছু জিনিস মাথায় রাখতে হবে যাতে প্রেজেন্টেশনটা সুন্দর, সাবলীল ও বোধগম্য হয়।

সুন্দর পোশাক-পরিচ্ছদের পাশাপাশি স্লাইড তৈরির মাধ্যমে সেটাকে ভালোভাবে উপস্থাপন করতে হবে এবং প্রেজেন্টেশনের বিষয়বস্তু হতে হবে সমৃদ্ধ।

আপনার উপস্থাপনা হতে হবে আকর্ষণীয় ও বডি ল্যাঙ্গুয়েজ হতে হবে চমৎকার।

আরও পড়ুনঃ সফল ক্যারিয়ার গড়ার ৫ টি টিপস

একটি সুন্দর ও আকর্ষণীয় প্রেজেন্টেশান অনেকদিন পর্যন্ত অডিয়েন্সের মনে গেঁথে থাকতে পারে।

কীভাবে ভালো প্রেজেন্টেশন প্রস্তুত করতে হবে তা নিয়ে আলোচনা করার আগে,  সফল ক্যারিয়ার গড়ার পেছনে ভালো প্রেজেন্টেশন স্কিল কীভাবে ভূমিকা রাখে তা জেনে নেওয়া যাক।

ভালো প্রেজেন্টেশান স্কিল কেন গুরুত্বপূর্ণ?

জীবনে, ব্যবসাতে কিংবা কর্মস্থলে— ভালো প্রেজেন্টেশান স্কিলের গুরুত্ব কেউই অস্বীকার করতে পারবে না।

যদি আপনি ছাত্র, চাকরি সন্ধানী, চাকরি প্রার্থী, বা একজন ব্যবসায়ী হয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে অবশ্যই ভালো প্রেজেন্টেশন দেওয়ার দক্ষতা রপ্ত করতে হবে।

কেন এটা গুরুত্বপূর্ণ তার প্রধান ৩ টা কারণ নিচে তুলে ধরছি।

১) সাফল্য পেতে সাহায্য করে-

চাকরি জীবনে অগ্রগতি করতে চাইলে আপনাকে জানতে হবে কীভাবে নিজের চিন্তাভাবনাকে অন্যের সামনে উপস্থাপন করতে হবে।

ক্যারিয়ারে উন্নতি করতে হলে আপনাকে অবশ্যই কিছু প্রজেক্টে স্বেচ্ছায় অংশ নিতে হবে এবং অনেক প্রেজেন্টেশন দিতে হবে।

নেতৃত্ব কিংবা চাকরির ইন্টারভিউ এর বড় একটা অংশ হচ্ছে এই প্রেজেন্টেশান কৌশল।

আপনি কতটা ভালোভাবে নিজের ভাবনা ও মতকে প্রকাশ করতে পারেন, নিয়োগকর্তারা তা লক্ষ্য করবে৷

তাই ভালো প্রেজেন্টেশন দিতে পারলে তা আপনাকে সাফল্য পেতে সাহায্য করবে।

২) সময় বাচাতে সাহায্য করে-

প্রয়োজনের সময় একজন দক্ষ ব্যক্তি ৩০ মিনিটের প্রেজেন্টেশান মাত্র ৫ মিনিট বা ৯০ সেকেন্ডে বানিয়ে ফেলতে পারে।

একজন অনভিজ্ঞ ব্যক্তি প্রেজেন্টেশন বানাতে গিয়ে সেটার পিছে অনেক বেশি সময় ব্যয় করে, ফলস্বরূপ অনেক সময় নষ্ট করে ফেলে।

যদি প্রেজেন্টেশন বানানোতে দক্ষ হয়ে উঠতে পারেন তাহলে অল্প সময় ব্যয় করেই সেটাকে কার্যকরী করে তুলতে পারবেন।

৩) ব্যবসা বাড়াতে সাহায্য করে-

আপনি কীভাবে নিজের পণ্য বা সেবার প্রচার করেন?

হয়তো জনসমক্ষে সেগুলোর ব্যাপারে কথা বলেন এবং আপনার ব্যবসার বিভিন্ন গুনাগুণ প্রকাশ করেন।

কিন্তু ভালো পণ্য থাকলেই সবসময় আর্থিক সাফল্য পাওয়া যায় না।

অ্যাপেল তাদের বিশ্বমানের প্রযুক্তির জন্য বিখ্যাত, এবং স্টিভ ছিলেন বিশ্বের অন্যতম সেরা একজন উপস্থাপক।

যদি নিজের ব্যবসার অ্যাপেল হয়ে উঠতে চান তাহলে আপনার প্রেজেন্টেশান কৌশল কত ভালো হতে হবে তা একবার ভেবে দেখুন।

যদি নিজের পণ্যকে মানুষের সামনে উপস্থাপন করতে না পারেন তাহলে কখনোই সফল ব্যবসায়ী হতে পারবেন না।

উপস্থাপনা ও কথা বলার ৭ টি কলাকৌশল

আজকে আমরা ভালো প্রেজেন্টেশান দেওয়ার ৭ টা সিক্রেট শেয়ার করব যা আপনাকে প্রস্তুতি নিতে ও চর্চা করতে সাহায্য করবে।

সময় নিয়ে যথাযথভাবে প্রস্তুতি নিলে প্রেজেন্টেশনে ভালো করার সম্ভাবনা অনেক বেড়ে যাবে। 

১) উদ্দেশ্য ঠিক করা-

সব আগে ঠিক করতে হবে এই প্রেজেন্টেশনের মাধ্যমে আপনি কী হাসিল করতে চাচ্ছেন। অর্থাৎ আপনাকে প্রেজেন্টেশনের লক্ষ্য এবং উদ্দেশ্য নির্ধারণ করতে হবে।

নিজেকে প্রশ্ন করুন, আপনি আপনার অডিয়েন্সের কাছে কোন বার্তা পৌঁছাতে চান?

তারপর প্রেজেন্টেশন বানানোর সময় সেটাকে মাথায় রেখে কাজ শুরু করুন।

তবে শুধু উদ্দেশ্য ঠিক করলেই হবে না, আপনাকে নিজের সক্ষমতা ও সম্ভাবনাও পরিমাণ করে দেখতে হবে। তারপর নিজের সক্ষমতাকে সঠিকভাবে কাজে লাগাতে হবে।

২) প্রেজেন্টেশনকে সিম্পল রাখুন-

আপনার প্রেজেন্টেশনকে সিম্পল রাখুন। মানুষ সহজ-সরল জিনিস পছন্দ করে। তাই আপনার প্রেজেন্টেশনকে প্রাসঙ্গিক ও সহজ রাখুন।

প্রেজেন্টেশনে বোধগম্য কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ বিষয় তুলে ধরুন যা হবে পরিমেয়, যাচাইযোগ্য, স্মরণীয় এবং চমকপ্রদ।

অনিশ্চয়তার মুখোমুখি হলে আমাদের মস্তিষ্ক নিজে থেকেই বন্ধ হয়ে যায়, তাই কখনোই এমন কোনো স্লাইড বা ভিডিও দেখাবেন না যা বুঝতে সময় লাগবে বা সহজে বুঝা যাবে না। যা করতে পারেন:

  • বেসিক লেআউট দিয়ে ডিজাইন শুরু করুন
  • ফন্টের সাইজ ঠিক রাখুন৷ বিশ্রী কোনো ফ্রন্ট ব্যবহার করবেন না।
  • মানানসই কালার ব্যবহার করুন।
  • প্রাসঙ্গিক ছবি, ভিডিও, এনিমেশন প্রয়োজন মতো যোগ করুন।
  • প্রেজেন্টেশনকে আকর্ষণীয় করে তোলার জন্য স্পেশাল ইফেক্ট ব্যবহার করতে পারেন।

৩) নিজের টার্গেট অডিয়েন্সকে জানুন-

আপনাকে নিজের শ্রোতাদের ব্যাপারে জানতে হবে। তারা আপনার কাছে কী শুনতে চায় আর প্রেজেন্টার হিসেবে আপনি কী দিতে চান এই দুটি বিষয়ের মাঝে সমন্বয় ঘটাতে হবে।

এই প্রেজেন্টেশন থেকে অডিয়েন্স কী প্রত্যাশা করে ও তারা আসলে কোন বিষয়গুলো শুনতে চায় তার উপর ভিত্তি করে আপনাকে নিজের কথাগুলোকে সুন্দরভাবে উপস্থাপন করতে হবে।

আপনার প্রেজেন্টেশনে কোনো শ্রেণির মানুষ আসবে তা সর্ম্পকে আগেই থেকেই অবগত থাকলে প্রস্তুতি নেওয়া সহজ হবে।

আপনার অডিয়েন্স কি আপনার বন্ধু, ছাত্র, নামি সহকর্মী, নাকি কোনো নিয়োগকর্তা? আপনার বন্ধুদের সামনে যেভাবে প্রেজেন্টেশন দিবেন নিশ্চয় ছাত্রদের সামনে সেভাবে প্রেজেন্টেশন দিবেন না।

কেন অডিয়েন্স গুরুত্বপূর্ণ?

  • আপনার বার্তা তাদের কাছে পৌঁছানোর ক্ষেত্রে অডিয়েন্সের সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ, মতামত এবং তাদের প্রতিক্রিয়া গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে৷
  • সফল উপস্থাপকেরা তাদের অডিয়েন্সকে যতটা সম্ভব অন্তভূক্ত করার চেষ্টা করে।
  • প্রেজেন্টেশনের সময় অডিয়েন্সের প্রতিক্রিয়ার উপর নজর রাখা উচিত এবং সেগুলোর প্রতি সাড়া দেয়া ও আই কন্ট্যাক্ট রক্ষা করা।
  • মাঝেমাঝে আপনার শ্রোতাদের উদ্দেশ্যে প্রশ্ন ছুড়ে দেবার মাধ্যমে তাদের সাথে ইন্টার‍্যাক্ট করুন।
  • নিশ্চিত করুন যেন আপনার অডিয়েন্স আপনাকে পরিষ্কার শুনতে পায়।
  • অবশেষে মূল পয়েন্টের উপর গুরুত্বারোপ করুন।

৪) তথ্য জোগাড় ও সাজানো-

একজন ভালো উপস্থাপক সব আগে নিজের টপিকের ব্যাপারে পূঙ্খানুপুঙ্খ রিসার্চ করে। ইন্টারনেট বা অন্য কোনো উৎস থেকে সবচেয়ে সাম্প্রতিক তথ্য গুলো যোগাড় করুন।

তথ্য খোঁজার সময় নিজের মূল লক্ষ্যকে সবসময় মাথায় রাখবেন।

আরেকটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয়, ইন্টারনেট থেকে তথ্য নেওয়ার ক্ষেত্রে সবসময় নির্ভরযোগ্য জায়গা থেকে তথ্য নিবেন৷ তথ্যের সত্যতা যাচাই করে নিবেন।

তারপর প্রয়োজনীয় তথ্য গুলোকে ঠিকমতো সাজাতে হবে। আপনার প্রেজেন্টেশনে কতগুলো পয়েন্ট তুলে ধরতে চান তা আপনাকে এই সময় ঠিক করতে হবে।

কোনো অপ্রয়োজনীয় পয়েন্টকে আপনার স্লাইডে স্থান দিবেন না। সবসময় ইতিবাচকভাবে নিজের প্রেজেন্টেশন শেষ করবেন যেন আপনার শ্রোতারা আপনার বলা কথা মনে রাখতে পারে।

৫) অনুশীলন করা-

যে বিষয়টার উপর প্রেজেন্টেশন দিবেন সেটার উপর খুব ভালভাবে প্রস্তুতি নিয়ে আসতে হবে। প্রেজেন্টেশন দেওয়ার আগে, নিজের স্পীচ প্রস্তুত করে বেশ কয়েকবার চর্চা করা উচিত।

রিহার্সাল যেকোনো সফল প্রেজেন্টেশনের একটা গুরুত্বপূর্ণ অংশ। যদি আপনি অভিজ্ঞ না হন তাহলে আপনাকে অবশ্যই প্র‍্যাকটিস করতে হবে।

এটা করার বেশ কয়েকটা উপায় আছে। আপনি প্রথমে আয়নার সামনে দাঁড়িয়ে নিজের স্পীচ প্র‍্যাকটিস করতে পারেন।

যেহেতু আপনি নিজেকে আয়নাতে দেখতে পাবেন, তাই কী কী ভুল করছেন তা বুঝতে পারবেন৷ আপনি কয়েকজন বন্ধুর সামনেও বেশ কয়েকবার অনুশীলন করতে পারেন।

তাহলে আপনার ভয়টা অনেকটাই কেটে যাবে। প্রত্যেক প্রেজেন্টেশনের আগে নিয়মিত এটা করা উচিত। তারপর নিজের স্ক্রিপ্টের উপর কাজ করুন।

নিজের দেহভঙ্গিমা, আওয়াজ, শব্দের উচ্চারণ, বাক্যের মাঝে কতক্ষণ থামবেন, মুখের অভিব্যক্তি— এই সবই গুরুত্বপূর্ণ।

সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয়টা হচ্ছে যে, আপনাকে ধীরে কিন্তু পরিষ্কারভাবে কথা বলতে হবে যেন সবাই আপনার কথা শুনতে ও বুঝতে পারে।

৬) কিছু পূর্বপ্রস্তুতি নিন-

যে যায়গায় প্রেজেন্টেশন দিবেন, পারলে সে জায়গায় কিছুক্ষণ হাঁটাহাঁটি করবেন।

আপনি যেই স্থানে প্রেজেন্টেশন দিবেন, সেটা আপনার প্রেজেন্টেশনের মুড ঠিক করে দিবে।

তাই পারলে সেখান থেকে আগেভাগেই একবার ঘুরে আসবেন।

সেখানে কী কী সুবিধা-অসুবিধা আছে তাও খেয়াল করবেন।

অনেক মানুষই প্রেজেন্টেশন রুমকে তেমন গুরুত্ব দায় না। কিন্তু আমি বলব, পারলে আগেই  সেখানে একবার যাওয়া উচিত।  

প্রেজেন্টেশন ইকুইপমেন্টকে মাথায় রাখতে হবে। সেগুলো ঠিকমতো কাজ করছে কিনা তা আগেই চেক করে নিবেন।

এছাড়াও আপনি যে সফটওয়্যার ও হার্ডওয়্যার ইউজ করবেন সেটার সাথে পরিচিত হয়ে উঠুন, তা সেটা ল্যাপটপ হোক বা প্রজেক্টর বা অন্য কিছু।

আরো যা মাথায় রাখতে হবে:

  • ভেন্যুর সকল ছোটখাটো ইস্যুর ব্যাপারে জানুন।
  • কোথায় দাঁড়াবেন তা আগে থেকেই ঠিক করে রাখুন।
  • কীভাবে মঞ্চ ত্যাগ করবেন তাও আগে থেকে ঠিক করে রাখুন।
  • মঞ্চে বসার কোনো জায়গা আছে কিনা দেখে নিন।
  • আপনার কোনো ক্যাবল লাগবে কিনা তা দেখে নিবেন।
  • কম্পিউটার, মাউস ও কি-বোর্ড রয়েছে কিনা তা দেখতে হবে এবং সেগুলো ঠিকঠাক কাজ করছে কিনা চেক করে নিতে হবে।
  • মাইক্রোফোন এবং স্পিকার দেওয়া হবে কিনা জানতে হবে।
  • রিমোট থাকলে স্লাইডিং করতে সুবিধা হবে।

৭) শেষটা ভালো হতে হবে-

একটা প্রেজেন্টেশনের শুরুটা যেমন গুরুত্বপূর্ণ শেষটাও তেমনই গুরুত্বপূর্ণ। শ্রোতারা মূলত শুরু ও শেষের দিকের কথার প্রতি বেশি মনোযোগ দায়।

তাই শেষটা হতে হবে আকর্ষণীয় যাতে আপনি একটা  দীর্ঘ ইমপ্রেশনস সৃষ্টি করতে পারেন। আপনি একটা প্রশ্ন দিয়ে শেষ করতে পারেন অথবা কোনো উক্তি দিয়ে।

এর ফলে প্রেজেন্টেশন শেষ হবার পরও মানুষ আপনার ব্যাপারে ভাবতে থাকবে। দুনিয়ার প্রায় সব প্রেজেন্টেশনের শেষে “Thank You” শব্দটা ব্যবহার করা হয়।

তাই পারলে ভিন্ন কিছু করার চেষ্টা করুন। আপনি যত আকর্ষণীয় ভাবে শেষ করতে পারবেন শ্রোতারা ততই মুগ্ধ হবে।

মহান বক্তারা জন্মায় না, বরং গড়ে উঠে।

অভিজ্ঞতা ও প্রশিক্ষণের মাধ্যমে আপনিও প্রেজেন্টেশন স্কিল গড়ে তুলতে পারবেন।

Don't Miss!

Md. Tota Miah
Md. Tota Miahhttps://totamiah.org
লেখক বর্তমানে রাজশাহীর বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগে সহকারী অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত আছেন। এছাড়া তিনি একজন গবেষক, ব্লগার, ফিটনেস, উচ্চতর পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যক্তিগত বিকাশের ক্ষেত্রে কাজ করেন। মোঃ তোতা মিয়া দেশের যুবসমাজকে কর্ম উপযোগী করে তোলার সপ্ন দেখেন।

সিভিতে রেফারেন্স লেখার বিস্তারিত নিয়ম!

আপনি যদি একজন ফ্রেশ গ্র্যাজুয়েট হন তাহলে এই আর্টিকেল পুরোটাই পড়া উচিত। কারণ সিভিতে রেফারেন্স নিয়ে এতো সহজ ও তথ্য বহুল লেখা খুব কম...

সিভি ও রিজিউম এর মধ্যে পার্থক্য কী?

আপনি যখন জীবনের প্রথম চাকরির জন্য আবেদন করবেন তখন একটু হলেও ভয় নিশ্চয় পাবেন। চাকরি প্রার্থীদের মনে এই প্রশ্নটা জাগতে পারে যে আবেদনের সময়...

প্রফেশনাল ইমেইল লেখার A to Z নিয়ম কানুন

সঠিক ভাবে প্রফেশনাল ইমেইল লেখা কেন জরুরী? আপনার এই আর্টিকেলে ক্লিক করা উচিত হয়নি। কারণ সঠিকভাবে প্রফেশনাল ইমেইল লিখা খুব কঠিন একটা কাজ যা...

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.
Captcha verification failed!
CAPTCHA user score failed. Please contact us!

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.