কীভাবে একটি দুর্দান্ত লিঙ্কডইন প্রোফাইল তৈরি করবেন ?

আপনি কি শক্তিশালী লিঙ্কডইন প্রোফাইল গড়ার পেছনে সময় ব্যয় করেন? আমাদের কমেন্ট করে জানান।

ফেসবুক, টুইটার, টিকটক, লাইকি বা অন্য কোনো সোশ্যাল মিডিয়াতে আপনি একজন বড়সড় ব্যক্তিত্ব হতে পারেন কিন্তু সেই খ্যাতি করপোরেট ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে খুব বেশি কাজে আসবে না।

তাই, অনলাইনে নিজের উপস্থিতির ব্যাপারে একটু যত্নশীল হতে পারলে সেটা ক্যারিয়ার গড়ার ক্ষেত্রে আপনার অনেক কাজে আসবে।

সূচিপত্র গোপন রাখুন

অনলাইনে আপনার উপস্থিতি অনেক গুরুত্ব বহন করে। এই আধুনিক সভ্যতাতে, অনলাইনে কীভাবে নিজেকে প্রকাশ করছেন, তা আপনার ক্যারিয়ারের উপর প্রভাব ফেলবে।

যদি আপনার চারপাশের অপেশাদার মানুষের ভীড়ের মধ্যে থেকে উঠে এসে পেশাদারিত্বের দুনিয়াতে প্রবেশ করতে চান তাহলে লিংকডইন হবে আপনার জন্য সর্বোত্তম প্লাটফর্ম।

আরও পড়ুনঃ সিভি ও রিজিউম এর মধ্যে পার্থক্য কী?

যাদের লিংকডইনের ব্যাপারে কোনো ধারণা নেই, তাদের জন্য একটা সংক্ষিপ্ত বর্ণনা আমরা নিচে তুলে ধরলাম।

লিঙ্কডইন প্রোফাইল কি?

লিঙ্কডইন প্রোফাইল একটি সোশ্যাল নেটওয়ার্কিং সাইট যা প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং নিয়ে কাজ করে। ফেসবুকের মতো এখানেও বন্ধু করা যায়, (লিংকডইনে সেটাকে “কানেকশন” বলে), কনটেন্ট আপলোড, শেয়ার ও লাইক করা যায়।

লিঙ্কডইন প্রোফাইল গড়ে তোলার মাধ্যমে আপনি আপনার পেশাদার চেহারাকে ফুটিয়ে তুলতে পারবেন, রিজুমে গড়তে পারবেন, চাকরী খুঁজতে পারবেন, নিজের নেটওয়ার্ক গড়ে তুলতে পারবেন। সাধারণত এটা ব্যবহার করতে কোনো টাকা লাগে না কিন্তু চাইলে প্রিমিয়াম ভার্সন কিনতে পারেন যেটার বিশেষ কিছু সুবিধা আছে।

বর্তমানে, লিংকডইনের নিবন্ধিত ব্যবহারকারীর সংখ্যা ৫৭ কোটিরও বেশি এবং সক্রিয় ব্যবহারকারীর সংখ্যা প্রায় ২৬ কোটি।

শিক্ষার্থীদের জন্য লিঙ্কডইন প্রোফাইল থাকার ১৩ টি সুবিধা—

চাকরী খুঁজে পাওয়া দিন দিন আগের চাইতে আরো কঠিন হয়ে উঠছে। তবে, “পেশাদার ব্যক্তিত্ব” গড়ে তোলার মাধ্যমে সেটাকে অনেকটা সহজ করে তুলতে পারবেন।

অবশ্যই পড়ুনঃ করোনা পরবর্তী বিশ্বে চাকরীর বাজারে এগিয়ে থাকার সেরা ৮ টি স্কিল

একজন শিক্ষার্থী হিসেবে, সেটা করার জন্য এটাই সবচেয়ে উপযুক্ত সময়। এক্ষেত্রে, লিংকডইন আপনাকে অনেক সুবিধা প্রদানে করবে। কেন আপনার লিংকডইন অ্যাকাউন্ট খোলা উচিত তা একটু খতিয়ে দেখা যাক:–

১) নেটওয়ার্ক সৃষ্টি করা–

পারসোনাল ব্র্যান্ডিং এর জন্য নেটওয়ার্ক গড়ে তোলা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। (পারসোনাল ব্র্যান্ডিং সম্পর্কে আরো ধারণা পাওয়ার জন্য ঘুরে আসুন “পারসোনাল ব্র্যান্ডিং কেন গুরুত্বপূর্ণ”)

এক জরিপে দেখা গেছে, আজকাল ৮৫% ভালো মানের চাকরী নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমে অফার করা হয়। একটা শক্তিশালী লিংকডইন অ্যাকাউন্ট থাকলে সেটা আপনাকে নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি করতে সাহায্য করবে।

২) দ্রুত কানেকশন–

লিংকডইনে কানেকশন গড়ে তোলা খুবই সহজ এবং সুবিধাজনক। নিশ্চয় আপনার কিছু প্রিয় কর্পোরেট ব্যক্তিত্ব আছে যাদের আপনি অনেক পছন্দ করেন, লিংকডইনে তাদের খুঁজে দেখুন, পেয়ে যাবেন। লিংকডইনে আপনি প্রায় সবাইকে পেয়ে যাবেন।

আপনি তাদের ফলো করে সহজে তাদের অনলাইন সংস্পর্শে থাকতে পারবেন, যেটা কিনা অনেক সোশ্যাল মিডিয়াতে সম্ভব হয়ে উঠে না।

৩) ক্যারিয়ার ম্যাপ গঠন করা–

আপনার সিনিয়র অথবা অন্য পেশাজীবি ব্যক্তিদের লিংকডইনে ফলো করার মাধ্যমে, আপনি তাদের ক্যারিয়ারের গতিবিধি সম্পর্কে ধারণা লাভ করতে পারবেন।

কীভাবে মানুষ চাকরীর সুযোগকে কাজে লাগাচ্ছে এবং কীভাবে তারা পেশাদারভাবে নিজেকে প্রকাশ করছে তা পর্যবেক্ষণ করলে নিজের জন্য একটা ক্যারিয়ার ম্যাপ গড়ে তুলতে পারবেন।

৪) পেশাজীবি ব্যক্তিদের সাথে নেটওয়ার্কিং করা–

যেমনটা আমরা পূর্বে উল্লেখ করেছি, এই প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে নেটওয়ার্কের দীর্ঘ শৃঙ্খল সৃষ্টি করতে পারবেন।

কিন্তু লিংকডইন বাদে অন্য কোনো প্ল্যাটফর্ম আপনাকে পেশাজীবিদের সাথে নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার সুযোগ দিবে না। এই সাইট গড়ে তোলা হয়েছে পেশাদারিত্বের জন্য, পেশাদার ব্যক্তি দ্বারা।

৫) ইন্টারভিউয়ের প্রস্তুতি–

ধরুন আপনি ইন্টারভিউয়ের ডাক পেলেন, এবং আপনি জানেন কারা আপনার ইন্টারভিউ নিতে পারে। এখন কী করতে পারেন?

ইন্টারভিউ দিতে যাবার আগে প্রস্তুতি হিসেবে তাদের নাম লিখে লিংকডইনে সার্চ দিতে পারেন। যতোসম্ভব সেখানে তাদের পেয়ে যাবেন।

আপনি তাদের ব্যাকগ্রাউন্ড চেক করে নিতে পারেন। দেখে নিতে পারেন তারা কী কী বিষয়ে আগ্রহী।

ইন্টারভিউতে সেসব বিষয় উল্লেখ করে তাদের ইমপ্রেস করতে পারবেন। এছাড়াও তাদের সম্পর্কে ধারণা পেলে সেটা আপনাকে মানসিকভাবে ইন্টারভিউয়ের জন্য প্রস্তুত করে তুলবে।

৬) ইন্টার্নশিপের সু্যোগ–

চাকরীর সাথে, অনেক ইন্টার্নশিপের সার্কুলারও লিংকডইনে পোষ্ট করা হয়।

তাই যদি কোনো খ্যাতিসম্পন্ন কোম্পানিতে ইন্টার্নশিপের সুযোগ পেতে চান, তাহলে আজকেই লিংকডইনে জয়েন হয়ে একটা শক্তিশালী প্রোফাইল গড়ে তুলুন এবং সেই স্বপ্নের সুযোগকে হাতিয়ে নিন।

৭) পেশাদারভাবে সামাজিক হয়ে উঠা–

এখন সময় হয়েছে পেশাদারভাবে সামাজিক হয়ে উঠার। পেশাদার মানুষেরাও সমাজের একটা অংশ, আমার আপনার মতো তাদেরও একটা সাধারণ জীবন আছে।

কিন্তু তারা মানুষের মাঝে যেভাবে নিজেকে পেশ করে তার মাঝে কোনো তফাত লক্ষ্য করেছেন কি?

হয়তো করেছেন, কারণ ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনের মাঝে কীভাবে ব্যালেন্স রক্ষা করতে হবে, কীভাবে জনসমক্ষে  নিজেকে উপস্থাপন করতে হবে, তা তারা ভালো করেই জানে।

পেশাজীবি মানুষদের লিংকডইনে ফলো করার মাধ্যমে কীভাবে এই ধরণের পরিস্থিতি সামলাতে হয় তার ব্যাপারে পরিষ্কার ধারণা অর্জন করতে পারবেন।

৮) গ্রুপ সৃষ্টি করা–

ফেসবুক ও অন্যান্য সামাজিক মাধ্যমের মতো, লিংকডইনেও আপনি গ্রুপ খুলতে পারবেন, অথবা গ্রুপে যোগ দিতে পারবেন। এসব গ্রুপেম সকল ব্যক্তিদের একটা নির্দিষ্ট ক্যারিয়ার গোল থাকে।

এই সব গ্রুপে বিভিন্ন ধরণের তথ্য পাবেন, অনেক পেশার মানুষের সংস্পর্শে আসতে পারবেন। সুযোগ খোঁজার ক্ষেত্রে লিংকডইন গ্রুপ অনেক কাজে দিতে পারে।

৯) জব ইমেইল এলার্ট–

লিংকডইনে একটা বিশেষ ফিচার আছে যেখানে নিজের ইমেল এড্রেস সাবমিট করলে, নিয়মিত চাকরী সংক্রান্ত নতুন খবর ও নতুন চাকরীর প্রস্তাব আপনাদের ইমেইল এড্রেসে পাঠিয়ে দেওয়া হবে।

তাই, যদি লিংকডইনে এক্টিভ নাও থাকেন, চাকরী সংক্রান্ত খবর সরাসরি আপনার মেইল বক্সে পেয়ে যাবেন।

১০) কোম্পানির ব্যাপারে খোঁজ নেওয়া –

চাকরী বা ইন্টার্নশিপের জন্য কোথাও আবেদন করার আগে, নিজে থেকে সেই কোম্পানিটার ব্যাপারে রিসার্চ করা গুরুত্বপূর্ণ।

লিংকডইনের মাধ্যমে আপনি যেকোনো কোম্পানির ব্যাপারে ধারণা লাভ করতে পারবেন। শুধু তাই নয়, তাদের ফলোয়ার ও বর্তমানে সেখানে কাজ করা কর্মীদের ব্যাপারেও অনেক কিছু জানতে পারবেন।

১১) আপনাকে অন্যরা খুঁজে পাবে–

বর্তমানে প্রত্যেক নামি-দামি কোম্পানি তাদের নিয়োগ প্রক্রিয়ায় পরিবর্তন আনছে। এসব প্রক্রিয়া অত্যন্ত প্রতিযোগিতামূলক ও প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে উঠছে।

আপনার অনলাইন উপস্থিতির মাধ্যমে কোম্পানি আপনার ব্যাপারে অনেক কিছুই অনুমান করতে পারবে।

তাই, যদি আপনার একটা ভালো লিংকডইন আইডি থাকে তাহলে যখন কোনো প্রতিষ্ঠান কর্মী খুঁজবে, তারা সহজেই আপনাকে খুঁজে পাবে।

এছাড়া শক্তিশালী লিংকডইন প্রোফাইল ভালো ইম্প্রেশন সৃষ্টি করবে।

১২) গ্লোবাল প্ল্যাটফর্ম–

লিংকডইন একটা গ্লোবাল প্ল্যাটফর্ম। পুরো বিশ্বের ১৫০ টি দেশের মানুষ এটা ব্যবহার করে। তাই এই প্ল্যাটফর্মে অ্যাকাউন্ট থাকলে সেটা আপনাকে গ্লোবাল মার্কেটে প্রবেশ করতে সাহায্য করবে।

বিশ্বের প্রত্যেক বড় প্রতিষ্ঠানের লিংকডইন পেজ আজে৷ ফরচুন-৫০০ এর প্রত্যেক পরিচালক লিংকডইনে আছেন।

আপনাদের মধ্যে অনেকেই আছে যারা আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানে কাজ করতে চায়, লিংকডইনের মাধ্যমে আপনি সেই সুযোগ পেতে পারেন।

১৩) রিকমেন্ডেশন–

অন্যান্য সোশ্যাল মিডিয়ার বিপরীতে, লিংকডইনে একটা বিশেষ ফিচার আছে, যার নাম হচ্ছে “রিকমেন্ডেশন”। এই আপসান আপনার অ্যাকাউন্টের সাথে বিশ্বাসযোগ্যতা ও সত্যতা জুড়ে দিবে।

এটা দেখে অন্যরা এই সিদ্ধান্তে আসতে পারবে যে, এই ব্যক্তি আসলেই যোগ্যতাসম্পন্ন। পেশাজীবি ব্যক্তিরা তাদের বসেদের থেকে রিকমেন্ডেশন চেয়ে থাকে।

কিন্তু যদি আপনি একজন ছাত্র হন, এবং কোনো পূর্ব অভিজ্ঞতা না থাকে তাহলে আপনার বন্ধু বা শিক্ষকের থেকে রিকমেন্ডেশন চাইতে পারেন।

লিংকডইন আইডি খোলার সময় যেসব বিষয় মাথায় রাখতে হবে–

১) একটা আদর্শ প্রোফাইল পিকচার–

লিংকডইনে প্রোফাইল পিকচার সিলেক্ট করার সময় খুব কম মানুষই সেটাকে গুরুত্ব দিয়ে থাকে। আপনাকে এটা অবশ্যই মনে রাখতে হবে যে, এটা একটা ফরমাল প্ল্যাটফর্ম, তাই আপনার ছবিতে পেশাদারিত্বের ছাপ থাকতে হবে এবং ছবিটা ভালো রেজুলেশনের হতে হবে।

সেলফি দিয়ে বসবেন না, পুতুলের ছবি দিয়ে বসবেন না। এমন কোনো ছবি দিবেন না যার মাধ্যমে অপেশাদারিত্ব প্রকাশ পেতে পারে।

বাংলায় একটা প্রবাদ আছে,

“আগে দর্শনধারী পরে গুণ বিচারী”।

সব প্রথমে মানুষ আপনার প্রোফাইল পিকচার লক্ষ্য করবে। তাই সেটা নির্বাচনে যত্নশীল হওয়া উচিত।

অ্যাকাউন্টের জন্য একটা সুন্দর ছবি তোলার ক্ষেত্রে আপনি একজন পেশাদার ফটোগ্রাফারের শরণাপন্ন হতে পারেন।

২) একটা আকর্ষণীয় হেডলাইন–

এই সেকশনটা আপনাকে সহজে মানুষের মনোযোগ আকর্ষণ করতে সাহায্য করবে।ফ্রেসার অথবা আন্ডারগ্রাজুয়েট হিসেবে আপনার বেশি কিছু বলার নেই। তাই আপনার হেডলাইনকে সাধাসিধা রাখতে পারেন, শুধু নিজের পড়াশোনার ক্ষেত্র উল্লেখ করুন। কিন্তু আপনাকে খুব অর্থপূর্ণ শব্দ ব্যবহার করতে হবে।

৩) একটা চমৎকার সামারি –

এটা এমন কিছু যা পেশাদারিত্বের জগতে প্রবেশ না করে থাকলেও এড়াতে পারবেন না। এই সামারি তুলে ধরবে আপনি আসলে কে, বর্তমানে কী করছেন এবং ভবিষ্যতে কী করতে চান।

তাই এটাকে সুনির্দিষ্ট কিন্তু আকর্ষণীয় করুন।

আপনি একটা সুন্দর উক্তি দিয়ে শুরু করতে পারেন, যা জীবনের প্রতি আপনার দৃষ্টিভঙ্গিকে বর্ণনা করবে।

তারপর, কী বিষয় নিয়ে পড়ালেখা করছেন, পড়ালেখা বাদে আর কী কী করেন এসবের বর্ণনা দিন এবং সাথে একটু ফ্লেভার মিশিয়ে দিন।

অবশেষে, ভবিষ্যতে নিজেকে কোথায় দেখতে চান, জীবনে কী অর্জন করতে চান, আপনার শখ কী কী, এসবও তুলে ধরুন। যেহেতু এটা একটা সামারি, তাই যতোটা পারেন সংক্ষিপ্ত করুন, এবং সরলভাবে লিখাটা ফুটিয়ে তুলুন যেন সহজে পড়া যায়।

৪) শিক্ষা –

আপনার বর্তমান ও প্রাক্তন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে নাম উল্লেখ করতে হবে এবং নিয়মিত শিক্ষাবিষয়ক তথ্য আপডেট করতে হবে।

৫) স্বেচ্ছাসেবামূলক কাজের অভিজ্ঞতা–

আজকাল স্বেচ্ছাসেবামূলক কর্মকাণ্ডে অংশগ্রহণ করার মধ্যমে নিয়োগকর্তাদের মনে আপনার সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব সৃষ্টি করতে পারবেন।

তাই, যদি আপনার কোনো স্বেচ্ছাসেবী কাজ করার অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে সংস্থার নাম সহ সেটা উল্লেখ করুন।

৬) কোর্স, দক্ষতা–

আপনি যে যে কোর্স করেছেন সেগুলোর নাম উল্লেখ করুন। দক্ষতার ক্ষেত্রে, শুধু সেসব দক্ষতা উল্লেখ করুন যেগুলোর উপর আপনার সম্পূর্ণ পণ্ডিত্য আছে।

মিথ্যা তথ্য দেওয়া থেকে বিরত থাকেন, সেটা আপনার ভাবমূর্তি নষ্ট করে দিতে পারে।

৭) যোগাযোগের ঠিকানা–

আপনার যোগাযোগের ঠিকানাকে জঞ্জালমুক্ত করে উপস্থাপন করুন যাতে আপনাকে সহজে খুঁজে পাওয়া যেতে পারে।

উপসংহার-

আমরা লিংকডইন সম্পর্কে কিছু প্রাথমিক তথ্য ও গাইডলাইন তুলে ধরলাম। লিংকডইন আপনাকে পেশাদারিত্বের দুনিয়াতে প্রবেশ করতে সাহায্য করবে।

একবার প্রবেশ করার পর, ধীরে ধীরে এই প্ল্যাটফর্মের সুবিধা আবিষ্কার করতে শুরু করবেন। তাই আজকেই নিজের লিংকডইন আইডি খুলে ফেলুন।

এবং আমাদের সাথে থাকুন, “Youth Rider” ব্লগের সাথে থাকুন।

Don't Miss!

Youth Rider
Youth Riderhttps://youthrider.com/
শিক্ষার্থী ও তরুণ সমাজ কে ক্যারিয়ার ও জীবন সম্পর্কে দক্ষ করে তোলার উদ্দেশে এই ব্লগ প্রতিষ্ঠিত। মহামারির প্রাক্বালে বিপুল সংখ্যক মানুষ চাকরি হারায় আর এতে করে অনেকেই হতাশ হয়ে পড়ে। তরুণ এই শক্তি কে যে কর্ম উপযোগী করে তোলার চেষ্টায় ইয়ুথ রাইডার কাজ করে যাবে। আপনি ও এর অংশীদার হতে পারেন।

সিভিতে রেফারেন্স লেখার বিস্তারিত নিয়ম!

আপনি যদি একজন ফ্রেশ গ্র্যাজুয়েট হন তাহলে এই আর্টিকেল পুরোটাই পড়া উচিত। কারণ সিভিতে রেফারেন্স নিয়ে এতো সহজ ও তথ্য বহুল লেখা খুব কম...

সিভি ও রিজিউম এর মধ্যে পার্থক্য কী?

আপনি যখন জীবনের প্রথম চাকরির জন্য আবেদন করবেন তখন একটু হলেও ভয় নিশ্চয় পাবেন। চাকরি প্রার্থীদের মনে এই প্রশ্নটা জাগতে পারে যে আবেদনের সময়...

প্রফেশনাল ইমেইল লেখার A to Z নিয়ম কানুন

সঠিক ভাবে প্রফেশনাল ইমেইল লেখা কেন জরুরী? আপনার এই আর্টিকেলে ক্লিক করা উচিত হয়নি। কারণ সঠিকভাবে প্রফেশনাল ইমেইল লিখা খুব কঠিন একটা কাজ যা...

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.
Captcha verification failed!
CAPTCHA user score failed. Please contact us!

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.