ইন্টারভিউ বোর্ডে কল পেতে সিভি বা রিজুমির এই ভুলগুলো এড়িয়ে চলুন!

সিভির লেখায় কেন গুরুত্ব দিতে হবে?

নিচ্ছয় আপনি আমার মত ভাল চাকরি করার সপ্ন দেখেন।কিন্ত সেটা পাওয়ার জন্য কি করতে হবে? আর বাস্তবে রুপদান করাটাও অনেক কঠিন কাজ ! বর্তমান যুগে প্রতিযোগিতা বিশেষ করে পরিবর্তনশীল চাকরির বাজারে যে সুবিধা গুলো আছে সেগুলো কাজে  লাগাতে পারলে খুব সহজেই আপনি আপনার স্বপ্নে চাকরি পেতে পারেন। আর এর জন্য সিভি বা রিজুমিকে সুন্দর ভাবে সাজিয়ে তুলতে হবে।

আরও পড়ুনঃ সিভি ও রিজিউম এর মধ্যে পার্থক্য কী?

কিভাবে আপনি হাজার হাজার চাকরি প্রার্থীর মধ্যে থেকে নিজেকে ভালোভাবে তুলে ধরবেন?

নিয়োগকর্তা তাদের আসলে অনেক বেশি সময় নেই প্রত্যেকটা লাইন পড়ে পড়ে সিভি মূল্যায়ন করার।  এর জন্য আপনাকে যা করতে হবে তা হল নিখুঁত ভাবে রিজুমি বা সিভি তৈরি করতে হবে।

মৌলিক বিষয় থেকে শুরু করে এমনভাবে উপস্থাপন করতে হবে যেন সেটা সবার কাছে স্পষ্ট ভাবে ফুটে ওঠে। একটা ভালো রিজুমি বলতে যা বুঝায় তা হল আপনি কি অর্জন করেছেন আপনার সারা জীবনের ক্যারিয়ারে সেগুলো পরিষ্কারভাবে তুলে ধরা। এতে করে নিয়োগকর্তা এক ঝলক দেখা মাত্রই আপনার প্রতি আকৃষ্ট হবে।

যখন আপনি কোন চাকরিতে আবেদন করছেন, ঠিক তখনই আপনার অর্জিত দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, এবং পারসোনালিটি মাথায় রেখে রিজুমি সাজাতে হয়।

নিয়োগকর্তার নিকট পোঁছানোর আগে আপনাকে আগে ইন্তারভিউ বোর্ডে কল পেতে হবে। আর রিজুমি এর মাধ্যমে আপনাকে নিয়োগকর্তাকে বোঝাতে হবে আপনি কেন সেই চাকরির জন্য নিজেকে যোগ্য মনে করছেন। তাই একটি আদর্শ রিজুমিকে স্বপ্নের চাকরি পাওয়ার ক্ষেত্রে মূল চাবিকাঠি হিসেবে বিবেচনা করা হয়। সহজ কথায় এটি হল ইন্টারভিউ বোর্ডে ঢোকার প্রবেশপত্র।

তাই হাজার হাজার প্রতিযোগী মাঝে নিজেকে অনন্য উচ্চতায় নিয়ে যেতে চাইলে এই টিপস গুলো আশা করি আপনার রিজুমি তৈরি করতে অনেক বেশি সহায়তা করবে।

১) কোম্পানি কি চাই সে অনুযায়ী রিজুমি প্রস্তুত করুন

অনেকে শুরুতে যে ভুলটা করে বসে সেটা হল কোম্পানি চাকরি বিজ্ঞপ্তি দেয়ার সময় যে ধরনের যোগ্যতা এবং দক্ষতা চাওয়া হয়েছে সে অনুযায়ী আমরা রিজুমি তৈরি করে না। আপনার ব্যক্তিত্ব,,যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা, প্রশিক্ষণ, অর্জন সব কিছু গুরুত্বপূর্ণ। এক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে কোম্পানিকে যা চাচ্ছে সেগুলো আমার মধ্যে আছে কিনা।

সিভি তৈরি করার সময় কোম্পানি চাকরির বিবরণ বিস্তারিত পড়ে দেখতে হবে। তারা কোন ধরনের যোগ্যতা চাচ্ছে কোন ধরনের কোয়ালিটি চাচ্ছে সে বিষয়গুলো সম্পর্কে আমাকে পরিষ্কার হতে হবে।

২) সৃজনশীলতা প্রকাশ করুন-

যে কোম্পানিতে চাকরির জন্য আবেদন করতে যাচ্ছেন তাদের কাজের ধরন যদি সৃজনশীল হয় তাহলে কি করবেন?

আপনি এমনভাবে তথ্যগুলো উপস্থাপন করবেন বিশেষ করে লেখার ফন্ট কালার,আপনার ব্যক্তিত, আপনার অর্জনগুলো এমনভাবে সাজাবেন যেন কথাগুলোর মধ্যে সৃজনশীলতা প্রকাশ পায়। এতে করে নিয়োগকর্তা খুব সহজে আপনার সম্পর্কে ইতিবাচক মনোভাব পোষণ করে করবে।

আপনি যে অনেক বেশি সৃজনশীল এবং কোম্পানি যা যাচ্ছে সে জিনিসটা আপনি দিতে পারবেন। তাই নিয়োগকর্তার চাওয়া পাওয়ার উপর ভিত্তি করে আপনার রিজুমিকে তৈরি করতে হবে।

৩) ফরম্যাট ঠিক রাখুন

যদি আপনার রিজুমি দেখতে বিশৃঙ্খল বা জগাখিচুড়ি মতন হয়, তাহলে এটি আবর্জনার মধ্যে ফেলা হবে। কারণ কথায় আছে “আগে দর্শনধারী পরে গুনবিচারি”

সঠিকভাবে ফরম্যাট করার অর্থ হল আপনি পেশাদারিত্ব দিয়ে কাজটি করেছেন। আপনার অতীতের কাজের অভিজ্ঞতার সাথে প্রাসঙ্গিক লাইন ব্যবধান, সঠিক ব্যাকরণ এবং সঠিক বিন্যাস নিয়োগকর্তার মনোযোগ আকর্ষণ করতে সহায়তা করবে।

কীভাবে ঠিক ভাবে রিজুমির ফরম্যাট করবেনঃ

  • সহজে পড়া যায় এমন ফন্ট ব্যবহার করুন
  • সমস্ত হাইপারলিঙ্ক লাইভ করুন
  • বানান, ব্যাকরণ দু-বার পরীক্ষা করুন
  • লাইন ব্যবধানের স্ট্যান্ডার্ড রাখুন
  • ফরম্যাটিং সমস্যা রোধ করতে পিডিএফ হিসাবে সংরক্ষণ করুন।

মনে রাখবেন, পরিষ্কার এবং সংগঠিত রিজুমি ইন্টারভিউ বোর্ডে কল পাওয়ার অন্যতম চাবিকাঠি।

৪) চাকরি বিজ্ঞপ্তি দেখে গুরুত্বপূর্ণ শব্দ (Keywords) যুক্ত করুন

আমরা অনেকেই আরেকটি মারাত্মক ভুল করে থাকি সেটি হলো চাকরির বিজ্ঞপ্তি বিস্তারিতভাবে আমরা পড়ি না। যার জন্য অনেকেই সিভিতে গুরুত্বপূর্ণ কিছু শব্দ বাদ দিয়ে দেয়।

আপনি যদি ভালোভাবে চাকরির পত্রিকা পড়ে নেন তাহলে খেয়াল করে দেখবেন নিয়োগকর্তা তারা চাকরির বিজ্ঞপ্তিতে এমন  কিছু শব্দ ব্যবহার করেন যে শব্দগুলোকে তারা অনেক বেশি গুরুত্ব দেন।

যেমন ( Communication,Team Work, Management Skills, Team Player” ইত্যাদি।

আপনার কাজ হল রিজুমিতে এই গুরুত্বপূর্ণ শব্দগুলো সঠিক ভাবে ব্যবহার করা। কারণ শব্দগুলো ব্যবহারের মাধ্যমে কোম্পানি খুব সহজেই আপনার সম্পর্কে তথ্য পেতে পারে।

জেনে রাখবেন বর্তমানে প্রত্যেকটা কোম্পানি তাদের নিজস্ব জব পোর্টাল আছে এবং তারা এমন কিছু প্রযুক্তি ব্যবহার করে যে প্রযুক্তিতে নির্দিষ্ট কিছু শব্দকে ফিলটার করা হয় এবং তারা এর মাধ্যমে চাকরি প্রার্থীর মধ্যে এই গুণ গুলো আছে কিনা তা অল্প সময়ে পেয়ে যায়।

তাই চাকরির বিজ্ঞপ্তি পড়ার সময় কিওয়ার্ডগুলো আপনাকে মাথায় রাখতে হবে যেন আপনি রিজুমিতে ওই গুরুত্বপূর্ণ শব্দগুলো ব্যবহার করতে পারেন। আশা করি পরবর্তীতে আপনি আপনার রিজুমি লেখার সময় এই সুবিধা কাজে কাজে লাগাবেন।

৫) সব সময় প্রাসঙ্গিক যোগ্যতা এবং অভিজ্ঞতা তুলে ধরুন-

এটা অনেক গুরুত্বপূর্ণ বিষয়। চাকরির বিজ্ঞপ্তি বলা হয়েছে নেটওয়ার্ক ইঞ্জিনিয়ার কিন্তু আপনি এমন তথ্য তুলে ধরছেন যে তথ্যগুলো এ ক্ষেত্রে প্রযোজ্য না।

তাহলে কি হলো! নিয়োগকর্তা যা যাচ্ছেন তার সাথে আপনার তথ্যের কোন মিল নেই। তাই সিভি এমনভাবে তৈরী করুন জেন তথ্যগুলো প্রাসঙ্গিক হয় এবং আপনার অভিজ্ঞতাগুলোর কোম্পানির কাজে আসে।

ভাল কথা, একই রিজুমি সব জাইগায় ব্যবহার করবেন না। নিয়োগকর্তা যা চাই তার সাথে মিল রেখে প্রয়োজনীয় দক্ষতা, প্রশিক্ষণ বা অন্যান্য অভিজ্ঞতাগুলো তুলে ধরবেন।

 ৬) সামাজিক মাদ্ধমের সঠিক ব্যবহার

এখনকার যুগে চাকরি দাতারা সম্ভাব্য কর্মী নিয়োগের ক্ষেত্রে সামাজিক মাধ্যমগুলো ব্যাপকভাবে ব্যবহার করে থাকেন। বিশেষ করে লিঙ্কেদিন অনেক বেশি জনপ্রিয়।

পেশাজীবীদের মধ্যে নেটওয়ার্ক বৃদ্ধি, তথ্য আদান প্রদান করার জন্য এটি অনেক কাজে আসে। তাই মানব সম্পদ বিভাগ সামাজিক মাধ্যমগুলো তে নজর রেখে খুব অল্প সময়ের মধ্যে চাকরি প্রার্থী সম্পর্কে তথ্য সংগ্রহ করে।

এ ভাবে তারা মুলত আপনার অতিত ও বর্তমান কার্যক্রম গুলোর পর্যালোচনা করে থাকে।

যেমন আপনি ফেসবুক, ইনস্টাগ্রাম এমন কিছু পোস্ট করেছেন, এমন কিছু কার্যক্রম করেছেন যেটা নেতিবাচক ছিল বা নৈতিকতা বিরোধী ছিল।

নিশ্চয়ই কোম্পানিগুলো আপনারই কার্যক্রমগুলো দেখে খুশি হবে না বরং তারা এই তথ্যগুলো মাথায় নিয়ে আপনার সম্পর্কে নেতিবাচক ধারনা পোষণ করবে। তাই রিজুমিতে সোশাল লিঙ্ক সঠিক ভাবে দিতে হবে এবং এমন কোন কাজ করবেন না যে কাজগুলো চাকরিদাতাদের নেতিবাচক ধারণা দেয়।

৭) ব্যক্তিগত তথ্য গুলো সঠিকভাবে লেখা

যারা খুবই অলস ব্যক্তি বা যাদের নিজে কাজ করার মতো আগ্রহ কম তারা তাদের রিজুমি অন্যের কাছ থেকে নেয় অথবা অন্যের একজন রিজুমি নিজের বলে চালিয়ে দেয় যেটা করা উচিত না।

আপনার কাজ হলো মানবসম্পদ বিভাগ কে আকৃষ্ট করা কিন্তু যদি আপনার রিজুমিতে আপনার ব্যক্তিগত তথ্য ভুল থাকে তাহলে সেই রিজুমি তারা সঙ্গে সঙ্গে ডাস্টবিনে ফেলে দেয়।

তাই নিজেকে যদি সবার থেকে আলাদা করতে চান তাহলে অবশ্যই আপনাকে আপনার সম্পর্কে সঠিক তথ্য প্রদান করতে হবে। যার মধ্যে থাকবে আপনার শিক্ষা যোগ্যতা, অভিজ্ঞতা এবং অন্যান্য অর্জনগুলো।

৮) রিজুমিকে সংক্ষিপ্ত কিন্তু তথ্য বহুল করুন

একটি আদর্শ সিভি বা রিজুমি অবশ্যই সংক্ষিপ্ত এবং তথ্যবহুল হতে হবে। একটি সাধারণ প্রশ্ন সবার মনে জাগে আর সেটা হল একটি আদর্শ রিজুমি কত পৃষ্ঠার হবে। আসলে বিষয়টি নির্দিষ্ট পাতার উপর নির্ভর করে না বরং এটি নির্ভর করে সঠিক তথ্য ও আপনার অভিজ্ঞতার ওপর।

বর্তমান যুগের কোম্পানিগুলো তারা এক পেজের রিজুমি বেশি প্রাধান্য দেয় কিন্তু ক্ষেত্রবিশেষে এটি দুই বা তিন পেজেরও হতে পারে। আমি বলব রিজুমির পেজের সংখ্যার চেয়ে এর গুনগত মান নিচ্ছিত করা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

৯) কভার লেটার যুক্ত করুন-

যদি একটি চাকরির আবেদন রিজুমি জমা দিতে বলে, অধিকাংশ আবেদনকারী  কেবল একটি জীবনবৃত্তান্ত বা রিজুমি জমা দেবে।

যাই হোক, যদি আপনি একটি কভার লেটার রিজুমির সাথে জমা দেন তাহলে একজন নিয়োগকারী অবশ্যই আপনার প্রতি মুগ্ধ হবেন।

আপনার জীবনবৃত্তান্তের পরিপূরক এবং সংক্ষিপ্তভাবে আপনার দক্ষতা বাড়ানোর জন্য একটি কভার লেটার যোগ করুন। তারা এটি পছন্দ করবে এবং আপনার আগ্রহ ও প্রফেশনাল ভাবনা নিয়ে প্রশংসা করবে।

১০) রিজুমির উপরের অংশে গুরুত্ব দিন

যখনই আপনি আপনার ফোনে, ইমেইলে, এমনকি নিউজলেটারে কোন বিষয়বস্তু পড়েন, আপনি সম্ভবত প্রথম কয়েকটি লাইনের দিকে তাকান, তাই না?

নিয়োগকারী এবং মানব সম্পদ বিভাগ ক্ষেত্রেও একই বিষয় প্রযোজ্য। সুতরাং আপনাকে নিশ্চিত  করতে হবে যে তারা আপনার সিভি বা রিজুমির শীর্ষে যা দেখছে তা নজরকাড়া এবং তাদের আগ্রহ আরও বাড়িয়ে তুলে।

এটি কীভাবে করবেন তা এখানে দেয়া হল:

  • একটি সারাংশ বা চমকপ্রদ  শিরোনাম লিখুন
  • নিজের সম্পর্কে পাওয়ার ওয়ার্ড যুক্ত করুণ
  • আপনার সবচেয়ে প্রাসঙ্গিক অভিজ্ঞতা দিয়ে শুরু করুন
  • পারসনাল ওয়েবসাইট বা লিঙ্কেদিন প্রোফাইল দিন
  • মেইলিং অ্যাড্রেস ব্যবহার করুণ

১১) চূড়ান্ত সাবমিটের আগে কয়েকবার পড়ুন

সবশেষে, আপনার রিজুমি বা সিভি লেখা শেষ হলে অবশ্যই চূড়ান্ত সাবমিট করার আগে কয়েক মিনিট সময় নিয়ে ভাল ভাবে পড়ে নিবেন। আপনাকে অবশ্যই নিশ্চিত করতে হবে যে কোনও ত্রুটি নেই।

কোন বানান ভুল, টাইপস, বা ব্যাকরণগত ত্রুটি ও নেই। যেকোনো ধরনের ত্রুটি হোক সেটা ডিজাইন, কালার, গ্রামার বা ফন্ট সব গুলো এক নজরে দেখে নিবেন।

আর পড়ুনঃ যে কারনে আপনার সিভি বা রিজিউম খুলেও দেখা হবে না !

আপনার সিভিকে আলাদা করে তুলতে, নিয়োগকারীদের কাছে পাঠানোর আগে ভুলগুলি কয়েকবার পরীক্ষা করুন। আপনি নিচ্ছত অনেক বেশি আত্মবিশ্বাসী হবেন কারণ আপনি জানেন এখানে কোন ভুল নেই।

পরিশেষে

আপনার কাঙ্ক্ষিত চাকরি ও স্বপ্ন পূরণের জন্য রিজুমি অনেক গুরুত্বপূর্ণ।

তাই কোথাও আবেদনের পূর্বে এটি সম্পাদনা করতে এবং প্রাসঙ্গিক অভিজ্ঞতা যুক্ত করতে সময় নিয়ে প্রস্তুত করবেন। আপনার কাজ হল নিয়োগকর্তার চাহিতা মত সু সংগঠিতভাবে সাজিয়ে নিজেকে উপস্থাপন করা যেন আপনি চাকরির জন্য যোগ্য বলে বিবেচিত হন।

শুভকামনা সবার জন্য।

Don't Miss!

Md. Tota Miah
Md. Tota Miahhttps://totamiah.org
লেখক বর্তমানে রাজশাহীর বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগে সহকারী অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত আছেন। এছাড়া তিনি একজন গবেষক, ব্লগার, ফিটনেস, উচ্চতর পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যক্তিগত বিকাশের ক্ষেত্রে কাজ করেন। মোঃ তোতা মিয়া দেশের যুবসমাজকে কর্ম উপযোগী করে তোলার সপ্ন দেখেন।

সিভিতে রেফারেন্স লেখার বিস্তারিত নিয়ম!

আপনি যদি একজন ফ্রেশ গ্র্যাজুয়েট হন তাহলে এই আর্টিকেল পুরোটাই পড়া উচিত। কারণ সিভিতে রেফারেন্স নিয়ে এতো সহজ ও তথ্য বহুল লেখা খুব কম...

সিভি ও রিজিউম এর মধ্যে পার্থক্য কী?

আপনি যখন জীবনের প্রথম চাকরির জন্য আবেদন করবেন তখন একটু হলেও ভয় নিশ্চয় পাবেন। চাকরি প্রার্থীদের মনে এই প্রশ্নটা জাগতে পারে যে আবেদনের সময়...

প্রফেশনাল ইমেইল লেখার A to Z নিয়ম কানুন

সঠিক ভাবে প্রফেশনাল ইমেইল লেখা কেন জরুরী? আপনার এই আর্টিকেলে ক্লিক করা উচিত হয়নি। কারণ সঠিকভাবে প্রফেশনাল ইমেইল লিখা খুব কঠিন একটা কাজ যা...

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.
Captcha verification failed!
CAPTCHA user score failed. Please contact us!

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.