অনলাইনে ইনকামঃ ঘরে বসে আয় করার ১২ টি পদ্ধতি!

করোনা মহামারীতে অনলাইনে ইনকাম করার উপায়

অনলাইনে ইনকাম কিভাবে করা যায় সম্ভবত এই টপিকটি অনেকেই খুঁজে বেড়াই। তবে বিশ্বাসযোগ্য তথ্য প্রমাণের অভাবে অনেকেই বিভান্তির মধ্যে পড়ে।

আজকে বিশেষত যারা ছাত্র ছাত্রী তাদের উদ্দেশ্য করেই আর্টিকেলটি আমি লিখছি।  সাজিয়ে লেখার চেষ্টা করেছি।

আমি দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি এই আর্টিকেলটি বাংলাদেশের তরুণ শিক্ষার্থীদের উৎসাহ প্রদান করবে এবং তাদের অর্থ উপার্জনের পথ গুলো কে সুগম করবে।

তাহলে আসুন জেনে নিন কিভাবে আপনি ঘরে বসেই অনলাইন মাধ্যম ব্যবহার করে অর্থ উপার্জন করবেন।

আমরা সবাই জানি প্রায় দেড় বছর ধরে করোনাভাইরাস মহামারী পৃথিবীটাকে গ্রাস করে ফেলেছে। এর ফলে বিশ্বের চাকরির বাজারে ব্যাপক পরিবর্তন হয়েছে।

আরও পড়ুনঃ করোনা পরবর্তী বিশ্বে চাকরীর বাজারে এগিয়ে থাকার সেরা ৮ টি স্কিল

আমরা কেউ নিশ্চিত করে বলতে পারছিনা পরিস্থিতি কখন স্বাভাবিক হবে। মানুষ কখন স্বাধীনভাবে চলাফেরা করতে পারবে, নিঃশ্বাস নিতে পারবে।

যদি আপনি পরিস্থিতি স্বাভাবিক হওয়ার অপেক্ষা করেন তাহলে এটি আপনার জন্য সুখবর হতে পারে আবার খারাপ সংবাদ ও হতে পারে।

কারণ বর্তমান বিশ্বে যাদের যোগ্যতা কম, কোন বিষয়ে জ্ঞান কম বিশেষ করে ডিজিটাল প্রযুক্তি সম্পর্কে তারা অবশ্যই এ করোনাভাইরাস এর যুগে পিছিয়ে পড়বে।

তাই আমাদের সামনে একটি বড় প্রশ্ন, কিভাবে আপনি এই পরিবর্তনের সাথে নিজেকে খাপ খাওয়াবেন?

যেহেতু কর্মসংস্থানের বড় ক্ষেত্রগুলোর ধরন পরিবর্তনশীল এবং মানব সম্পদ ব্যবস্থাপনায় যারা জড়িত তারা এখনই পরিকল্পনা করছেন বর্তমান পরিস্থিতির আলোকে কিভাবে মানিয়ে নেওয়া যায়। কারণ মহামারির শেষ হলেও এর ক্ষতিকারক প্রভাব থেকে যাবে।

আরও পড়ুনঃ আগামীর চাকরির বাজারে যে দক্ষতা গুলো আধিপত্য বিস্তার করবে?

বিশেষ করে কর্মক্ষেত্রে। এজন্য তরুণ ছাত্র ছাত্রী যারা বর্তমানে পড়াশোনা করছেন তাদের অবশ্যই সামনে কী ঘটতে যাচ্ছে চাকরির বাজারে তার সাথে দ্রুত মানিয়ে নিতে হবে এবং জীবনযাত্রায় অনেক পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে।

অনলাইনে আয় করার পদ্ধতি কি কি?

যেমনটি আমি বলেছিলাম যারা অনলাইনে ইনকাম করতে চাই, এই পরিস্থিতিতে তারা কি করবে, যারা চাকরি হারিয়েছেন বা যারা কর্মসংস্থান খুঁজে পাচ্ছে না তারা এখন কি করতে পারে।

সত্যি বলতে ঘরে বসে কোনো বিনিয়োগ ছাড়াই অনলাইনে ইনকাম বা অর্থ উপার্জন করা সম্ভব যদি আপনার মধ্যে ডিজিটাল দক্ষতা থাকে।

আরও পড়ুনঃ Covid-19 পরবর্তী সময়ে চাকরি খোঁজার উপায়

আজকে আর্টিকেলে আমি ১২ টি উপায় বলব যার মাধ্যমে আপনার ঘরে বসেই অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন এবং আর্থিকভাবে কিছুটা হলেও সুরক্ষিত থাকবেন।

১।  অনলাইন শিক্ষক হয়ে আয় করুন

করোনাভাইরাস এ রকম মুহূর্তে আমরা অনেুরত ঘরে বসে সময় কাটাচ্ছি। সামাজিক দূরত্ব মেনে চলছি। এই মুহূর্তে যদি আমরা কাজে লাগাতে পারি তাহলে ঘরে বসে আমরা কিছুটা হলেও অনলাইনে ইনকাম করতে পারি।

তবে কাজটি সহজ নয়। এ কাজটি করার জন্য আপনাকে দক্ষ হতে হবে। কিভাবে অন্যকে জ্ঞান প্রদান করা যায্‌ কিভাবে আপনি অন্য কিছু শেখাবেন, এটা আপনাকে জানতে হবে।

যদি আপনি কোন বিষয়ে দক্ষ হন, কোন বিষয়ে যদি আপনার ভালো জানা শোনা থাক্‌ তাহলে আপনি ঘরে বসেই বিভিন্ন ওয়েবসাইটে অথবা ইউটিউবে টিউটরিয়াল বানিয়ে শুরু করেতে পারে। আপনি সে বিষয়ে মানুষকে তথ্য দিয়ে জ্ঞান শেয়ার করে ইনকাম করতে পারেন।

২। ভিডিও মেকিং

বর্তমানে অনেক জনপ্রিয় মাধ্যম এটি। বিভিন্ন সামাজিক মাধ্যম বিশেষ করে ফেসবুক ইনস্টাগ্রাম ইউটিউব এই প্লাটফর্ম গুলো  কাজে লাগিয়ে আপনি ঘরে বসে অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন। আমি আবার বলছি প্রত্যেকটি প্লাটফর্ম  কাজে লাগানোর জন্য আপনাকে সে বিষয়েও দক্ষ হতে হবে। মনে রাখবেন দক্ষতা ছাড়া সে বিষয়ে আপনি কিছু করতে পারবেন না।

বিশেষ করে বলতে পারি youtube-এর কথা। যে বিষয়ে আপনার দক্ষতা আছে যেমন হতে পারে আপনি ডিজিটাল মার্কেটিং বিষয়ে দক্ষ অথবা প্রযুক্তি নিয়ে দক্ষ অথবা আপনি অনলাইনে কিছু শেখাতে চান।

যাই হোক না কেন ইউটিউবে একটি চ্যানেল খোলার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই অর্থ উপার্জন করতে পারেন। তবে  সর্বনিম্ন এক হাজার সাবস্ক্রাইবার হয়ে গেলে এবং ন্যূনতম ভিউ টাইম হয়ে গেলে আপনি মানিটাইজেশন এর জন্য আবেদন করতে পারবেন।

এর পরে প্রতিটা ভিডিওতে মানিটাইজেশন একটিভেট করে নিলেই আপনার ইনকাম শুরু হয়ে যাবে।

এছাড়াও  আপনি বিভিন্ন জায়গা থেকে স্পন্সারের মাধ্যমেও ইনকাম করতে পারেন। দেখা গেলো কোনো একটা কোম্পানি তাদের পন্যের মার্কেটিং বা রিভিউ করার  জন্য আপনার ভিডিও তে স্পন্সরশীপ দিল।

এ ভাবে ও অর্থ ইনকাম করা সম্ভব। তবে নিজেকে ব্র্যান্ড হিসেবে তুলে ধরতে পারলে স্পন্সর পাওয়ার সহজ হয়ে যাই। 

৩। অনুবাদক হিসেবে আয়

অনেকেই আছে যারা বহু ভাষায় দক্ষ। মাতৃভাষার পাশাপাশি যদি আপনি আরেকটি ভাষায় দক্ষ হতে পারেন তাহলে সাফল্যের দুয়ার খুলে যাবে।

উদাহরণস্বরূপ আপওয়ার্ক এ একটি অ্যাকাউন্ট খোলার মাধ্যমে আপনি ট্রান্সলেটর হিসেবে কাজ করতে পারেন। এছাড়াও উই লকেস নামে একটি ওয়েবসাইট আছে যেখানে আপনি অনুবাদক হিসেবে কাজ করতে পারেন।

৪। ড্রপ শিপিং 

ডিজিটাল মার্কেটিং এর ড্রপ শিপিং অনেক বেশি জনপ্রিয়তা পেয়েছে। এটাকে আপনি বলতে পারেন একজন খুচরা ব্যবসা। যার জন্য কোন ফিজিক্যাল স্টকের কোন প্রয়োজন নেই।

যা দরকার সেটা হলো তৃতীয় পক্ষের নিকট থেকে আপনি পণ্যদ্রব্য কিনবেন এবং সেটা আপনি আপনার কাংখিত কাস্টমারের কাছে বিক্রয় করবেন।

ড্রপ শিপিং এর  সুবিধা হল এখানেই তেমন প্রচেষ্টা লাগে না এবং অনেক কম সময়ে করা যায়।

ড্রপ শিপিং করার জন্য আপনার ওয়েবসাইট থাকতে হবে। ইবে অথবা অ্যামাজনের মতো ওয়েবসাইট থেকে পণ্য সংগ্রহ করে আপনি সেল করতে পারেন।

৫। ব্লগ তৈরীর মাধ্যমে ইনকাম

আপনি আমার ব্লগটি এখন পড়ছেন, তাই না? যেখানে দেখতে পাবেন গুগল এডসেন্সের মাধ্যমে বেশ কিছু বিজ্ঞাপন দেখানো হচ্ছে। হ্যাঁ আপনি ঠিকই ধরেছেন।

একটি ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজেই অনলাইনে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। এজন্য যা করতে হবে একটা নির্দিষ্ট বিষয়ের উপর যে বিষয়ে আপনি লিখতে চান তা নির্বাচন করে আর্টিকেল পাবলিশ করতে হবে।

মনে রাখবেন যত স্পেসিফিক হবে আপনার নিস তত ভিজিটর আসার সম্ভাবনা বেশি থাকবে।

কিভাবে ব্লগ ওয়েবসাইট তৈরি করবেন? খুব সহজে করা সম্ভব। একটি ওয়ার্ডপ্রেসে আপনি ১ ঘণ্টার মধ্যে একটি ব্লগ তৈরি করতে পারেন।

ওয়েবসাইট তৈরি করা শেষে এমন কিছু কনটেন্ট পাবলিশ করবেন যে তথ্য গুলো ভিজিটরদের সাহায্য করবে। তারপর আপনি গুগল অ্যাডসেন্সের জন্য

এপ্লাই করবেন সেটা পেয়ে গেলে আপনার অর্থোপার্জন শুরু হয়ে যাবে। ওয়েবসাইটে যত বেশি ভিজিটর আসবে তত অনলাইনে ইনকাম করার সম্ভাবনা বেড়ে যাবে 

৬। ফ্রিল্যান্সিং 

ফ্রিল্যান্সিং বর্তমান অনেক জনপ্রিয় একটি প্লাটফর্ম অনলাইনে ইনকাম করার জন্য। এই নাম টি সবাই জানে এখন। যেমন ফাইবার, আপওয়ার্ক সহ আরও যে ওয়েবসাইতে আছে, সে ওয়েবসাইটগুলোতে আপনাকে একটি একাউন্ট খুলতে হবে। অ্যাকাউন্ট খুলে আপনাকে জবের জন্য এপ্লাই করতে হবে।

মনে রাখতে হবে আমরা যখন কোন চাকরি করি চাকরিটা কিন্তু একটি বিশেষ উদ্দেশ্যে করা হয় এবং তার জন্য প্রয়োজনে দক্ষতার প্রয়োজন হয়। অনুরূপভাবে ফ্রিল্যান্সিং করার জন্য আপনাকে নির্দিষ্ট বিষয়ে দক্ষ হতে হবে। হতে পারে আপনি একাধিক বিষয়ে দক্ষ যেমন অনুবাদক, ওয়েব ডেভেলপমেন্ট, কনটেন্ট রাইটার, ডিজিটাল মার্কেটিং ইত্যাদি।

৭। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং

অর্থ উপার্জনের উপায় গুলোর মধ্যে এফিলিয়েট মার্কেটিং অন্যতম। অ্যাফিলিয়েট মার্কেটিং এমন একটি প্রক্রিয়া যার মাধ্যমে অনলাইন রিটেইলার আপনাকে একটি কমিশন দেবে নির্দিষ্ট পণ্য থেকে যদি বিক্রি হয়। 

amazon.com এখানে আপনার এফিলিয়েট মার্কেটিং এর জন্য একাউন্ট খুলতে পারেন। শুধু একাউন্ট খুললেই হবে না যে বিষয়টি মার্কেটিং করতে চান যেমন ফিটনেস হতে পারে, স্পোর্টস রিলেটেড যে কোন বিষয় হতে পারে। সে বিষয়ে আপনাকে ভাল কনটেন্ট তৈরি করতে হবে এবং কনটেন্টে অ্যামাজন প্রোডাক্টের লিংক দিতে হবে। 

যদি কোন ভিজিটর লিংকে প্রবেশ করে বা পণ্যটি ক্রয় করে নেয় তাহলে সেখান থেকে আপনি একটি কমিশন পাবেন। ক্ষেত্র বিশেষে ১০% থেকে ২০% কমিশন পাওয়া যায়। সেখান থেকে আপনার অনলাইন ইনকাম শুরু হবে।

৮।  অনলাইন সার্ভে এবং রিভিউ

অনেক বড় মাধ্যম এটি। পৃথিবীর অনেক বড় বড় কোম্পানি তাদের পণ্যের রিভিউ জন্য অর্থ দিয়ে থাকে। এজন্য আপনাকে যা করতে হবে এ কোম্পানিগুলো খুঁজতে হবে এবং তাদের পণ্য বা সেবার রিভিউ করতে হবে যেন কাস্টমাররা সেই সেবাগুলো নেয়ার জন্য আগ্রহ প্রকাশ করে। 

সে ওয়েবসাইট গুলোতে একাউন্ট খুলবেন। সাইন আপ করে আপনার প্রোফাইল তৈরি করবেন এবং সার্ভে করে আপনি সেখান থেকে অর্থ ইনকাম করার সুযোগ পাবেন।

৯। ওয়েব ডিজাইন

ওয়েব ডিজাইন বর্তমান যুগে অনেক জনপ্রিয় মাধ্যম কারণ প্রত্যেকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠান তাদের ফিজিক্যাল ব্যবাসার পাশাপাশি অনলাইনে ব্যবসা কার্যক্রম পরিচালনা করছেন।

এজন্যই ব্যবসায়ীরা তাদের পণ্য এবং সেবাগুলো কে মার্কেটিং করার জন্য ওয়েবসাইট খুলে থাকেন। আপনি যদি ওয়েব ডিজাইনে পারদর্শী হন তাহলে অনলাইনে খুব সহজেই ওয়েবসাইট তৈরীর মাধ্যমে অনলাইনে ইনকাম করতে পারেন।

প্রশ্ন হল আপনার আপনি কোথায় শিখবেন? w3school.com এই ওয়েব সাইটটি দেখতে পারেন যেটা অনেক জনপ্রিয় একটি ওয়েবসাইট যেখানে হাতে-কলমে অনেক কিছু আছে। এছাড়া ওয়েবসাইটের মৌলিক বিষয়গুলো যেমন এইচটিএমএল, সিএসএস,জাভা, পিএইচপি প্রোগ্রামগুলো সেখানে শিখতে পারেন। 

১০। অনলাইনে ডিজিটাল পণ্য বিক্রির মাধ্যমে আয়

ডিজিটাল পণ্য বলতে আমরা কি বুঝি? যেমন হতে পারে ইলেকট্রনিক্স পণ্য, গ্যাজেট,বুকস ইত্যাদি। অনলাইনের মাধ্যমে ঘরে বসে অথবা ফেসবুক পেজের মাধ্যমে আয় করতে পারেন। 

১১। সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করে আয়

আপনারা সবাই জানেন বর্তমানে বড় বড় কোম্পানি এবং ব্র্যান্ড আছে তারা তাদের প্রতিষ্ঠানে সোশ্যাল মিডিয়ায় স্ট্র্যাটেজিক এ বিষয়ে অভিজ্ঞ কাউকে নিয়োগ দিয়ে থাকে।

আরও পড়ুনঃ উদ্যোক্তাদের যে সফট স্কিল গুলো থাকতেই হবে

কারণ সামাজিক মাধ্যম ব্যবহার করার মাধ্যমে এই প্রতিষ্ঠানগুলো তাদের ব্যবসায়িক কার্যক্রম এবং সেবাগুলো সাধারণ মানুষের কাছে পৌঁছে দেয়।

যেমন ফেসবুক, টুইটার, ইনস্টাগ্রাম, স্ন্যাপচ্যাট অসংখ্য মানুষ এগুলো ব্যবহার করে।

যদি আপনি সোশ্যাল মিডিয়া কোম্পানির বিভিন্ন বিভিন্ন কার্যক্রম এবং বিজ্ঞাপনগুলো, ভিডিওগুলো সামাজিক মাধ্যমে বুস্ট করে বা  প্রচার করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন। 

১২। ছবি বিক্রি করে অর্থ উপার্জন

আমি আপনাকে প্রফেশনাল ফটোগ্রাফার হতে বলছি না। হতে পারলে খুবই ভালো। ফটোগ্রাফার এর অর্থ ইনকাম করার মাধ্যম অনেক আছে।

যদি আপনার এলাকায় এর চাহিদা থাকে বিশেষ করে ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট, ওয়েডিং প্রোগ্রাম, সেমিনার, কনফারেন্স এই প্রোগ্রাম গুলোতে আপনি ফটোগ্রাফি করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

এছাড়া অনলাইনে যদি আপনি ফটোগ্রাফি করে অর্থ উপার্জন করতে চান তাহলে বিভিন্ন ম্যাগাজিন ওয়েবসাইট বা ডিজাইনারদের সাথে আপনি কাজ করতে পারেন।

আপনার ফটো গুলো সাটারস্টক ডট কম gettyimages এখানে আপলোড দিয়ে খুব সহজেই সেগুলো বিক্রি করে অর্থ উপার্জন করতে পারেন।

পরিশেষে অর্থ উপার্জন একটি গেমের মত। খুব সহজে ধরা দেয় না। এই কঠিন মহামারীতে অনেক মানুষ বেকার হচ্ছে। অনেক বেশি তীব্র আকার ধারণ করছে পরিস্থিতি বিশেষ করে আর্থিক অবস্থা।

যদি আপনি অর্থ উপার্জন করার দক্ষতা তৈরি করতে না পারেন তাহলে কোন কিছুই হবেনা। অর্থ উপার্জন করতে গেলে মনে রাখবেন কোন বিষয়ে দক্ষ হওয়া জরুরী। দক্ষ হতে পারলেই কেবল আপনার পকেট এ অর্থ আসবে। 

Don't Miss!

Md. Tota Miah
Md. Tota Miahhttps://totamiah.org
লেখক বর্তমানে রাজশাহীর বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগে সহকারী অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত আছেন। এছাড়া তিনি একজন গবেষক, ব্লগার, ফিটনেস, উচ্চতর পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যক্তিগত বিকাশের ক্ষেত্রে কাজ করেন। মোঃ তোতা মিয়া দেশের যুবসমাজকে কর্ম উপযোগী করে তোলার সপ্ন দেখেন।

সিভিতে রেফারেন্স লেখার বিস্তারিত নিয়ম!

আপনি যদি একজন ফ্রেশ গ্র্যাজুয়েট হন তাহলে এই আর্টিকেল পুরোটাই পড়া উচিত। কারণ সিভিতে রেফারেন্স নিয়ে এতো সহজ ও তথ্য বহুল লেখা খুব কম...

সিভি ও রিজিউম এর মধ্যে পার্থক্য কী?

আপনি যখন জীবনের প্রথম চাকরির জন্য আবেদন করবেন তখন একটু হলেও ভয় নিশ্চয় পাবেন। চাকরি প্রার্থীদের মনে এই প্রশ্নটা জাগতে পারে যে আবেদনের সময়...

প্রফেশনাল ইমেইল লেখার A to Z নিয়ম কানুন

সঠিক ভাবে প্রফেশনাল ইমেইল লেখা কেন জরুরী? আপনার এই আর্টিকেলে ক্লিক করা উচিত হয়নি। কারণ সঠিকভাবে প্রফেশনাল ইমেইল লিখা খুব কঠিন একটা কাজ যা...

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.
Captcha verification failed!
CAPTCHA user score failed. Please contact us!

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.