উদ্যোক্তাদের যে সফট স্কিল গুলো থাকতেই হবে

সফট স্কিল কাকে বলে?

একটি সফল কোম্পানি গড়ে তোলার জন্য অসংখ্য উপাদান প্রয়োজন, তার মধ্যে রয়েছে সফট স্কিল। সফট স্কিল একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানকে পরিচালনা করতে বিল্ডিং ব্লক হিসেবে কাজ করে।

আরও পড়ুনঃ

প্রায় ৯৩% চাকরিদাতারা বিশ্বাস করেন সফট স্কিল অনেক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে। বিশেষ করে যখন আপনি যোগ্য কর্মী নিয়োগের সিদ্ধান্ত নেবেন। তাই সফট স্কিল একজন উদ্দ্যোক্তাকে যোগ্য করে তোলে।

সফট স্কিল হলো পারসোনাল গুণাবলীর সমষ্টি যা আত্ম সম্পর্ক তৈরি করতে সহায়তা করে। যেমন, আপনি কাজটা করতে গিয়ে কত সৃজনশীল ভাবে চিন্তা করতে পারেছেন, একটি দলে বা সহকর্মীদের সাথে থেকে কিভাবে দলবদ্ধভাবে কাজটি করছেন বা সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।

এ ছাড়া আপনার কাজ সম্পর্কে আপনার ব্যবসায়িক অংশীদারদের যেমন ক্লায়েন্ট, বিনিয়োগকারীসহ সবার সাথে কতটুকু সাবলীল এবং সঠিকভাবে বোঝাতে সক্ষম হচ্ছেন বা মানুষের মতামত গ্রহণ করছেন, কোন সমস্যা হলে সেটা কিভাবে সমাধান করছেন ইত্যাদি।

তাই বর্তমানে অনেক প্রতিষ্ঠান হার্ড স্কিলের থেকে সফট স্কিলের দিকে গুরুত্ব দিচ্ছে বেশি।

উদ্যোক্তাদের জন্য সফট স্কিল কেন গুরুত্বপূর্ণ 

মনে রাখবেন কোন কিছু সহজে আসে না। প্রত্যেক সফল উদ্যোক্তার সফলতার জন্য পেছনে কাজ করে প্রচেষ্টা। Institute of Entrepreneurship Development (IED) এর মতে, উদ্যোক্তা হওয়া এবং শুধুমাত্র একটি ব্যবসায়ের মালিকানার প্রতিষ্ঠিত করার মধ্যে অনেক পার্থক্য আছে।

একজন উদ্যোক্তা কে তার ক্লায়েন্ট এবং কাস্টমারদের সাথে প্রতিনিয়ত কাজ করতে হয় এবং সম্পর্ক ধরে রাখতে হয়।

বর্তমান বিশ্বের প্রেক্ষাপটে সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ স্কিল হচ্ছে নেতৃত্ব, উৎপাদনশীলত্‌ টিম ম্যানেজমেন্ট, সেলস এবং কমিউনিকেশন।

এগুলো এত গুরুত্বপূর্ণ কেন? এটা আপনি কিভাবে বুঝবেন?

আপনি যদি স্টিভ জবসকে খেয়াল করেন , দেখবেন, তার উদ্দীপনা এবং নেতৃত্তের কারণে তিনি তার সাফল্য অর্জন করেছেন। ওয়ারেন বাফেটকে খেয়াল করে দেখুন, ওয়ারেন বাফেট কি করেছিলেন, কিভাবে দায়িত্ব এবং কর্তব্য সবার মাঝে ভাগ করে করে কাজ আদায় করে নিতে হয়।

তাহলে এখান থেকে আমরা বুঝতে পারছি একজন উদ্যোক্তার সফট স্কিল্ল অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। কারণ সবকিছু সঠিকভাবে পরিচালনা করার জন্য সামর্থ্য থাকাটা অনেক বেশি দরকার যাতে করে দীর্ঘমেয়াদে উদ্দেশ্যগুলো বাস্তবায়ন করা যায়। 

১। আত্মবিশ্বাস 

একটা সফল কোম্পানির যাত্রা শুরু হয় ব্যক্তির আত্মবিশ্বাসের ওপর নির্ভর করে। অন্যকে উৎসাহ দিতে গেলে এবং কর্মীদের মাধ্যমে কাজ আদায় করতে গেলে উদ্যোক্তাকে অবশ্যই নিশ্চয়তা দিতে হয় যাতে করে অন্যান্য ব্যবসা প্রতিষ্ঠান এবং কাস্টমার কোম্পানির উপর বিশ্বাস স্থাপন করে।

আত্মবিশ্বাসী হওয়ার অর্থ হচ্ছে প্রতিযোগীর থেকে নিজেকে সবসময় এগিয়ে রাখা। উদ্যোক্তা এবং নেতা হিসেবে এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ।

তবে আপনার শুধু আত্মবিশ্বাস থাকলে হবে না এর সাথে প্রত্যেকটি পদক্ষেপ সঠিকভাবে নিতে হবে এবং সেটি সাহসিকতার সাথে প্রদর্শন করতে হবে। আত্মবিশ্বাস যে ভাবে একজন সফল উদ্যোক্তাকে এগিয়ে রাখে। 

  • আত্মবিশ্বাসী কর্মী খুঁজে পেতে পথ দেখায়।
  • জরুরী প্রয়োজনে সঠিক সিধান্ত নিতে সাহস যোগায়।
  • নিজের  জ্ঞান, দক্ষতা, বিচার-বুদ্ধি ও যোগ্যতার উপর আস্থা  এবং বিশ্বাস গড়ে উঠে।

২। আত্ম সচেতনতা

এটা খুবই গুরুত্বপূর্ণ কারণ সঠিকভাবে ব্যবসা পরিচালনা করতে গেলে একজন উদ্যোক্তার সুনির্দিষ্ট কিছু গুণ থাকতে হবে।

যেমন তার ব্যক্তিত্ব বিশেষ করে তার শক্তি-সামর্থ্য, চিন্তাভাবনা এবং আবেগীয় বুদ্ধিমত্তা। যখন একজন উদ্যোক্তা সচেতন হবে তখন ব্যবসায়ের স্বার্থ-সংশ্লিষ্ট এ টিচার ঔষধের জন্য খুবই উপকারী হবে এবং উভয়পক্ষ একমত হতে সহযোগিতা করবে।

ভালো আত্মসচেতনতা ছাড়া একজন নেতা বিপথগামী হতে পারেন, অন্যের প্ররোচনায় তিনি ভুল পথ বেছে নিতে পারেন।

আত্মসচেতনতা বলতে এটাও বোঝায় নিজের ওপর সবসময় নিয়ন্ত্রণ বজায় রাখা। উদাহরণস্বরূপ যারা অতিরিক্ত আবেগীয় তাদের পক্ষে ক্ষতিকারক সিদ্ধান্ত নেয়াটা অনেক বেশি সহজ হয়ে যা। তাই আত্মসচেতনতা ক্ষেত্রে নিজের ব্যক্তিত্ব সামর্থ্য এবং আবেগীয় বুদ্ধিমত্তা পরিচয় দিতে হবে।

৩। সহযোগিতার মনোভাব

ব্যবসা-বাণিজ্যের ক্ষেত্রে সবার সাথে কাজ করার সামর্থ্য সবার থাকে না। তাই এটি উদ্যোক্তার বড় একটি গুণ।  এর মাধ্যমে তিনি তার দায়িত্ব এবং কর্তব্য সঠিকভাবে চিহ্নিত করতে পারেন এবং বুঝতে পারেন।

এজন্য তাকে ব্যবসায়ের কালচার সম্পর্কে বুঝতে হবে এবং কি কি উপায়ে সমস্ত সমস্যাগুলো সমাধান করা যায় তার জন্য প্রত্যেকের সাথে আন্তরিক সম্পর্ক গড়ে তুলতে হবে।

একজন নেতা বা উদ্যোক্তা তার অনুসারীদের কথা শুনবেন এবং তাদের প্রত্যেককে সিদ্ধান্ত গ্রহণের ক্ষেত্রে উৎসাহিত করবেন। সহযোগিতা ছাড়া, মতামত আদান-প্রদান ছাড়া ব্যবসায় সফলতা নির্ণয় করা অনেক কঠিন।

৪। সময় ব্যবস্থাপনা

সময় সবকিছু পার্থক্য করে দেয়। একজন সফল ব্যক্তি এবং সাধারণ ব্যক্তির মধ্যে পার্থক্য কি? পার্থক্য হল সফল ব্যক্তিরা সময়টাকে সঠিকভাবে ব্যবহার করতে পারেন।

আপনি কি করেন বা না করেন তার থেকে বড় কথা হচ্ছে আমাদের প্রত্যেকের জন্যই একই সময় বরাদ্দ। সময় ব্যবস্থাপনা ভালোভাবে করতে পারলে আপনি একজন ভাল উদ্যোক্তা হয়ে উঠবেন।

একজন উদ্যোক্তার অনেক দায়িত্ব এবং কর্তব্য তাদেরকে কাজ করতে হয়, মিটিং করতে হয়, বিভিন্ন সেমিনার এবং কনফারেন্সে যোগদান করতে হয় এমনকি তাদেরকে গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণ করতে হয়।

চিন্তা করে দেখুন এতগুলো কাজ কিভাবে তারা করে থাকেন? তাই সময় ব্যবস্থাপনা করা খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি সফট স্কিল।

কোম্পানি সফলতা লাভের জন্য একজন উদ্দ্যোক্তাকে অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কাজ গুলো করতে হয়।

এটা ঠিক যে সব কাজ গুরুত্বপূর্ণ না তাই সময় ব্যবস্থাপনার ক্ষেত্রে খেয়াল রাখতে হবে কোন কাজগুলো অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ সেগুলো আগে শেষ করে ফেলা।

৫। আত্মপ্রত্যয়ী

একজন উদ্যোক্তা আত্মপ্রত্যয়ী হয়ে ওঠা অতীব জরুরি। কারণ তার ব্যবসায়িক জীবনে অনেক বাধা বিপত্তির সম্মুখীন হতে হয়। সেই সমস্যাগুলো দূর করার জন্য আত্মপ্রত্যয়ী হওয়া ছাড়া কোন বিকল্প কোন পথ নেই।  এতে করে কাস্টমাররা উদ্যোক্তার প্রতি বিশ্বাস স্থাপন করতে ভরসা রাখে।

৬। ব্র্যান্ডিং হিসেবে আত্ম প্রকাশ করা

বর্তমান যুগে ব্র্যান্ডিং এর কোন বিকল্প নাই। সফল উদ্যোক্তগন নিজের পরিচিতি, ব্যবসায়ের যাবতীয় সেবা সব কিছু জনগনের কাছে তুলে ধরেন।

অনেকেই বলেন, যে যত বেশি ভোক্তার কাছে পোঁছাতে পারে, সে তত বেশি সফল। তাকে সবাই জানে ও চিনে। কাজ টি কিভাবে করবেন?

এখন গুগলে সার্চ দিয়ে দেখুন আপনার সম্পর্কে কি তথ্য দেখা আসে। ব্র্যান্ডিং না থাকলে কিছুই আসবে না, এটাই স্বাভাবিক। অপরপক্ষে, এলন মাস্ক বা বিল গেটস এর নাম দিয়ে সার্চ করুন।

গুগলে ডান পাশে একটি নলেজ গ্রাফ দেখতে পাবেন। যেখানে তাদের পরিচিতি, কি নিয়ে ব্যবসা করে তার তথ্য, ব্যক্তিগত ওয়েবসাইট, ব্যবসায়িক লোগো সহ অনেক তথ্য।

এই কাজ গুলোই ব্র্যান্ডিং এর মধ্যে পড়ে। তাই সফল উদ্যোক্তা হতে হলে আপনি কি করেন, আপনার অভিজ্ঞতা, সেবা সবকিছু ব্র্যান্ডিং করতে হবে যেন খুব সহজেই মানুষ আপনার সম্পর্কে জানতে পারে। আর এ জন্য ডিজিটাল প্লাটফর্ম বিশেষ করে ফেসবুক, লিঙ্কেদিন অধিক জনপ্রিয়। 

৭। যোগাযোগ

সফল উদ্যোক্তা হতে গেলে আপনাকে অবশ্যই যোগাযোগ এ পারদর্শী হতে হবে। আর সেটা হতে হবে প্রায় সকল শ্রেণীর মানুষদের সাথে।

আরও পড়ুনঃ আপনার যোগাযোগ দক্ষতা খারাপ কি-না তা জেনে নিন

সামাজিক আর যোগাযোগ মাধ্যম গুলি তে সুচারু হয়ে জেনে ফেলতে হবে সবার মনের খবর! ব্যাপার সত্যি, কারণ আপনাকে আপনার নিজের কিছু শুরু করতে হলে সবার আগে বুঝতে হবে অন্য দের।

  • অন্যদের উৎসাহ  দিতে হবে। এটা এমনি এমনি করা সম্ভব না। তাই বাড়াতে থাকুন আপনার দক্ষতার ঝুলি আর অন্যদের কে তার বেসিস এ উৎসাহ দিন। 
  • যোগাযোগে ভাল হতে হলে সবার মানসিকতা ও কালচার জানতে হবে। ব্যবসায়ের সিদ্ধান্ত, মিটিং এর তথ্য যেন সর্বস্তরে সবাই জানতে পারে সেই জন্য তদারকি করতে হবে। 

৮। নেটওয়ার্কিং

নেটওয়ার্কিং স্কিল অন্যান্য দিক স্কিলথেকে অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সবার সাথে টেকসই সম্পর্ক রাখা এবং যোগাযোগ স্থাপন করা নেটওয়ার্কিং এর অন্যতম কাজ। এই কাজটি অনেকভাবে করা যেতে পারে।

আরও পড়ুনঃ কীভাবে একটি দুর্দান্ত লিঙ্কডইন প্রোফাইল তৈরি করবেন ?

সামাজিক এবং পেশাগতভাবে নেটওয়ার্কিং এ দক্ষতা গড়ে তোলা সম্ভব। একজন উদ্যোক্তা তিন ভাবে তার নেটওয়ার্কিং স্কিল গড়ে তুলতে পারেন।

  • ব্যক্তিগত নেটওয়ার্কিং এর মাধ্যমে। এর অর্থ হলো একজন উদ্যোক্তা যাদের সাথে চলাফেরা করেন, কথাবার্তা বলেন বিশেষ করে পরিবার আত্মীয়-স্বজন বন্ধু-বান্ধব এবং সহকর্মী সকলের সাথে আলোচনা করা। সকলের সাথে কথা বলে প্রয়োজনে পরামর্শ এবং উপদেশ গ্রহণ করা যায়।
  • নেটওয়াকিং এর আওতা বাড়ানো ক্ষেত্রে আরেকটা পদ্ধতি হলো প্রফেশনাল নেটওয়ার্কিং যেখানে আপনি যে ব্যবসা করতে চান যেমন একজন হিসাবরক্ষক, আইনজীবী যে প্রফেশনে হোক না কেন এসমস্ত পক্ষের সাথে সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারলে ভবিষ্যতে অনেক ধরনের সুবিধা পাওয়া যায়। 
  • একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গড়ে তোলার জন্য সর্বশেষ পদ্ধতি হলো অ্যাফিলিয়েট নেটওয়ার্কিং। সমাজে অনেক ধরনের সংগঠন আছে যেমন ট্রেড ইউনিয়ন, প্রফেশনাল ইনস্টিটিউট এদের সাথে সদস্যপদ গ্রহণ করা এবং একসাথে কাজ করা।

৯। অ্যানালিটিক্যাল স্কিল বাড়ানো 

একজন সফল উদ্যোক্তা কে অবশ্যই যেকোনো পরিস্থিতি বোঝার এবং সমস্যাগুলো যুক্তি সহকারে সমাধান করার জন্য পদক্ষেপ নিতে হবে।

অবশ্যই পড়ুনঃ আগামীর চাকরির বাজারে যে দক্ষতা গুলো আধিপত্য বিস্তার করবে?

আর এগুলো সমাধান করার জন্য প্রয়োজন নিজস্ব সৃজনশীলতা বুদ্ধিমত্তা। যদি নিজস্ব চিন্তা চেতনা এবং যুক্তি-তর্ক দিয়ে নতুন আইডিয়া তৈরি করা যায় তাহলে উদ্ভূত যেকোনো সমস্যা মোকাবেলা করা সম্ভব হ…

১০। জ্ঞান অর্জন ও শেখার আগ্রহ থাকা

প্রতিনিয়ত শেখা এবং জ্ঞান অর্জন করা উদ্যোক্তার চলার পথ খুব সহজ করে দিতে পারে। বেশিরভাগ বিশেষজ্ঞ বিশ্বাস করেন যে, উদ্যোক্তাদের জ্ঞান, দক্ষত্‌ অভিজ্ঞতা এবং তাদের চিন্তাশক্তি অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।

একজন সফল উদ্যোক্তা কে সামনে কি হতে যাচ্ছে, কি ধরনের পরিবর্তন হতে পারে, কি ধরনের বাধা বিপত্তি আসতে পারে সে বিষয়ে আগে থেকেই সজাগ থাকতে হয়।

আর এই সমস্ত বাধাগুলোকে অতিক্রম করার জন্য প্রতিনিয়ত একজন উদ্যোক্তা কে জ্ঞান অর্জন করতে হয় যাতে করে সামনে পরিবর্তনগুলোর সাথে খাপ খাওয়ানোর সহজ হয়। 

পরিশেষে, একজন সফল উদ্যোক্তা এই সফট স্কিল গুলো এক দিনে অর্জন করতে পারেন না। কাজ ও অভিজ্ঞতার আলোকে তারা এগুলো শিখে নেন।

টেকনিক্যাল স্কিলগুলো সফলতার জন্য একমাত্র উপায় না এর পাশাপাশি নন-টেকনিক্যাল স্কিলগুলো অনেক বেশি গুরুত্বপূর্ণ। চাকরি দেওয়া থেকে শুরু করে,চাকরিতে পদোন্নতি দেওয়া, সকল ক্ষেত্রেই সফট স্কিলেকে গুরুত্ব দেওয়া হয় অনেক। 

Don't Miss!

Md. Tota Miah
Md. Tota Miahhttps://totamiah.org
লেখক বর্তমানে রাজশাহীর বরেন্দ্র বিশ্ববিদ্যালয়ের ব্যবসায় প্রশাসন বিভাগে সহকারী অধ্যাপক হিসাবে কর্মরত আছেন। এছাড়া তিনি একজন গবেষক, ব্লগার, ফিটনেস, উচ্চতর পড়াশোনার পাশাপাশি ব্যক্তিগত বিকাশের ক্ষেত্রে কাজ করেন। মোঃ তোতা মিয়া দেশের যুবসমাজকে কর্ম উপযোগী করে তোলার সপ্ন দেখেন।

সিভিতে রেফারেন্স লেখার বিস্তারিত নিয়ম!

আপনি যদি একজন ফ্রেশ গ্র্যাজুয়েট হন তাহলে এই আর্টিকেল পুরোটাই পড়া উচিত। কারণ সিভিতে রেফারেন্স নিয়ে এতো সহজ ও তথ্য বহুল লেখা খুব কম...

সিভি ও রিজিউম এর মধ্যে পার্থক্য কী?

আপনি যখন জীবনের প্রথম চাকরির জন্য আবেদন করবেন তখন একটু হলেও ভয় নিশ্চয় পাবেন। চাকরি প্রার্থীদের মনে এই প্রশ্নটা জাগতে পারে যে আবেদনের সময়...

প্রফেশনাল ইমেইল লেখার A to Z নিয়ম কানুন

সঠিক ভাবে প্রফেশনাল ইমেইল লেখা কেন জরুরী? আপনার এই আর্টিকেলে ক্লিক করা উচিত হয়নি। কারণ সঠিকভাবে প্রফেশনাল ইমেইল লিখা খুব কঠিন একটা কাজ যা...

LEAVE A REPLY

Please enter your comment!
Please enter your name here

The reCAPTCHA verification period has expired. Please reload the page.
Captcha verification failed!
CAPTCHA user score failed. Please contact us!

This site uses Akismet to reduce spam. Learn how your comment data is processed.